Thursday, March 7, 2013

কারেন্সি পেয়ার

কারেন্সি পেয়ার হল দুটি কারেন্সি এর মধ্যে কেনা-বেচা। মুদ্রার এ বেচাকেনার কাজ করবে ব্রোকার বা ডিলার, একটি মুদ্রাজোড়ের বা কারেন্সি পেয়ারের ওপর ভিত্তি করে। যেমন, মার্কিন ডলার ও ইউরোর মুদ্রাজোড় হচ্ছে USD/EUR এবং ব্রিটিশ পাউন্ড ও জাপানি ইয়েনের জোড় হচ্ছে GBP/JPY।

ফরেক্সে কারেন্সির এ জোড়কে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। 
এগুলো হচ্ছে : 
০১. প্রধান মুদ্রাজোড় (মেজর কারেন্সি পেয়ার); 
০২. গৌণ মুদ্রাজোড় (মাইনর/ক্রস-কারেন্সি পেয়ার); 
০৩. এক্সোটিক মুদ্রাজোড় (এক্সোটিক পেয়ার)।

প্রধান মুদ্রাজোড় : 
প্রধান মুদ্রাজোড়ের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তাতে মার্কিন ডলারের উপস্থিতি। মার্কিন ডলারের সাথে অন্যান্য বহুল ব্যবহৃত শক্তিশালী মুদ্রাজোড়কেই বলা হয় প্রধান মুদ্রাজোড়। এখানে প্রধান কারেন্সি পেয়ারগুলোর নাম, দেশ ও ফরেক্সের ভাষায় তাদের নাম তালিকাভুক্ত করা হলো-


গৌণ মুদ্রাজোড় : 
মার্কিন ডলার বাদে অন্যান্য প্রধান কারেন্সির মাঝে যে জোড় বা ক্রস হয় সেগুলোকে গৌণ বা অপ্রধান মুদ্রাজোড় বলে। ইংরেজিতে এদের ক্রস কারেন্সি পেয়ার বলা হয়। সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রস পেয়ারগুলো সাধারণত ইউরো, ব্রিটিশ পাউন্ড, জাপানি ইয়েনের মাঝে দেখা যায়। ইউরোকে প্রথমে বা বেস কারেন্সি হিসেবে রেখে তার সাথে অন্য কোনো মুদ্রার ক্রস করা হলে বা জোড়া বানানো হলে তাকে উইরো ক্রস বলে। এভাবেই ইয়েন ক্রস, পাউন্ড ক্রস ও অন্যান্য ক্রস হতে পারে। ইয়েন ক্রসের ক্ষেত্রে ইউরো/ইয়েন এবং পাউন্ড/ইয়েন মুদ্রাজোড়ের ডাকনাম যথাক্রমে ইয়ুপ্পি ও গুপ্পি। নিচের ছকে ইউরো ক্রসের উদাহরণ তুলে ধরা হলো-



এক্সোটিক পেয়ার : 
এক্সোটিক পেয়ারের বেলায় একটি প্রধান কারেন্সির সাথে কম শক্তিশালী বা ধীরে ধীরে শক্তিশালী হতে থাকা কোনো কারেন্সির সাথে যে পেয়ার বা জোড় করা হয় তাকে এক্সোটিক পেয়ার বলে। কম শক্তিশালী কারেন্সির মধ্যে রয়েছে মেক্সিকোর পেসো, ডেনমার্কের ক্রোন, থাইল্যান্ডের বাথ, বাংলাদেশের টাকা, ভারতের রুপি ইত্যাদি। জোড় বানানোর ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় প্রধান কারেন্সি হিসেবে মার্কিন ডলার থাকে। এ ধরনের পেয়ার দিয়ে তেমন একটা ট্রেড হয় না। প্রধান কারেন্সি পেয়ার ও ক্রস পেয়ারগুলো নিয়েই বেশি মাতামাতি হয়ে থাকে। নিচে কিছু এক্সোটিক পেয়ারের উদাহরণ দেয়া হলো-



Tuesday, February 19, 2013

ফরেক্স ইতিহাস


ফরেক্স এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
১৮৭৬ সালে স্বর্ণ ভিত্তিক মুদ্রা ব্যবস্থা( gold exchange standard) চালু করা হয়েছিলএই ব্যবস্থায় মুদ্রার মূল্যমান স্বর্ণের মানের উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয় ফলে মোট স্বর্ণের মূল্যর সমপরিমাণ কাগুজে মুদ্রা কোন দেশের জন্য রাখা হত এই পদ্ধতি বেশ ভালই ছিল কিন্তু স্বর্ণ এর আকস্মিক মূল্যবৃদ্ধির ফলে এই পদ্ধতির ত্রুটি ধরা পরে এবং একে বিদায় নিতে হয়
 এই স্বর্ণ ভিত্তিক মুদ্রা ব্যবস্থা বাতিল করা হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শুরুর সময় যখন ইউরোপীয় দেশগুলোতে তাদের বিশাল সব প্রকল্পগুলোকে বাস্তবায়িত করার মতো টাকা ছিলোনা কারণ তাদের স্বর্ণের মজুদ পরিমাণ টাকা ছাপার জন্য খুবই অপ্রতুল ছিল যদিও এই স্বর্ণ ব্যবস্থা বাতিল হয়ে গেছে, তবুও স্বর্ণ তার মূল্য এবং মুদ্রামানে নিজের অবস্থান ভালভাবেই ধরে রেখেছে
 পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত হয় যে, সকল মুদ্রার মান নির্দিষ্ট হবে এবং আমেরিকান ডলার হবে মুদ্রার জন্য নির্ধারিত সংরক্ষিত ভিত্তি যা স্বর্ণ এর বিপরীতে একমাত্র পরিমাপকৃত মুদ্রা এই ব্যবস্থাকে বলা হয় ব্রেটন উডস ব্যবস্থা ( Bretton Woods System) যা ১৯৪৪ সালে কার্যকর হয় ১৯৭১ সালে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা দেয় যে তারা আর স্বর্ণের বিপরীতে ডলার এর বিনিময় আগ্রহী নয় যা বৈদেশিক সংরক্ষণ হিসেবে রাখা আছে এর ফলে ব্রেটন উডস ব্যবস্থাও বাতিল হয়ে যায়
 ১৯৭৬ সালে এই ব্যবস্থা অকার্যকর হয় যার মাধ্যমে মূলত সর্বসম্মতভাবে পরিবর্তনশীল মুদ্রা ব্যবস্থার প্রচলন হয়েছিল এর মাধ্যমেই আধুনিক বৈদেশিক মুদ্রার বাজারের প্রবর্তন হয় যা ১৯৯০ সালের দিকে বর্তমান যান্ত্রিক স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থার রূপ নেয়

Sunday, February 17, 2013

Forex কি ?

Forex কি ?

Forex হচ্ছে Foreign currency Exchange। সহজ বাংলায় বলা যায়  বৈদেশিক মুদ্রা কেনা বেচা করা। ফরেক্স ট্রেডিং হল মুদ্রা কেনা-বেচার মাধ্যমে যা ট্রেড করা । তার মানে এক দেশের মুদ্রার সাথে অন্য দেশের মুদ্রার বিনিময় করে ট্রেডিং করা।
যেমন, টাকা দিয়া ডলার কিনল কিছু দিন পর ডলারের দাম বারে গে্ন। তখন ডলার বেচে দিলেন। মানে আপনি ৳৮০ দেয়া $১ কিনলেন। কিছু দিনপর ঐ ডলার এর দাম হল ৳৮৫। তখন আপনি ডলারটা বিক্রি করে দিলেন আর লাভ করলেন ৳৫।

Forex সুবিধাঃ-

  •  Online-এ করা যায়।
  • বিশ্বের সব জাগায় করা যায়'।
  • এই Market সপ্তায় ৫ দিন ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে তাই যখন তখন ট্রেড করা যায়।
  • ট্রেড করার ক্ষেত্রে বড় ধরনের লিভারেজ বা লোন সুবিধা পাওয়া যায়।
  • স্ক্যালপিং এর মাধ্যমে খুব অল্প পরিবর্তনেও ভাল লাভ করা সম্ভভ।
  • যে কেউ ঘরে বসে ট্রেড করতে পারে।
  • কম পুজি দিয়া শুরু করা যায়।
  • বেশি সময় দিতে হয় না।
  • Demo শেখা যায়।

Monday, February 11, 2013

Buy / Sell Signal 12/02/13

EUR/USD
LONG
  Entry : 1.3400 ( 2 Orders in same price)
1st TP: 15pips
2nd TP: 20pips
SL : Own MM

SHORT
 Entry : 1.3390 ( 2 Orders in same price)
1st TP: 15pips
2nd TP: 20pips
SL : Own MM

Sunday, February 10, 2013

Buy / Sell Signal 11/02/13

EUR/USD
LONG
 Entry : 1.3386 ( 2 Orders in same price)
1st TP: 15pips
2nd TP: 20pips
SL : Own MM

SHORT
Entry : 1.3375 ( 2 Orders in same price)
1st TP: 15pips
2nd TP: 20pips
SL : Own MM

Thursday, February 7, 2013

Buy / Sell Signal 08/02/13

EUR/USD
LONG
 Entry : 1.345 ( 2 Orders in same price)
1st TP: 15pips
2nd TP: 20pips
SL : Own MM

SHORT
Entry : 1.3440 ( 2 Orders in same price)
1st TP: 15pips
2nd TP: 20pips
SL : Own MM

Sunday, February 3, 2013

Buy / Sell Signal 04/02/13

EUR/USD
LONG
 Entry : 1.365 ( 2 Orders in same price)
1st TP: 15pips
2nd TP: 20pips
SL : Own MM

SHORT
Entry : 1.3640 ( 2 Orders in same price)
1st TP: 15pips
2nd TP: 20pips
SL : Own MM

Tuesday, January 22, 2013

Buy / Sell Signal

EUR/USD
LONG
Entry : 1.3325 ( 2 Orders in same price)
1st TP: 15pips
2nd TP: 20pips
SL  : Own MM

SHORT

Entry : 1.3315 ( 2 Orders in same price)
1st TP: 15pips
2nd TP: 20pips
SL  : Own MM